http://CashForInvite.com/?ref=12075
আসলে উপরের লিংক দেওয়া এই সাইটটি অনলাইন আর্নিংএর একটি বিশেষ সাইট। ট্রাফিক জেনারেট করাই তাদের প্রধান কাজ। তাদের একটি অফার হল কেউ যদি আপনার লিংকের মাধ্যমে তাদের সাইটি ভিজিট করে তাহলে এই ভিজিটের জন্য আপনাকে তারা দেবে ১০ ডলার। এর জন্য আপনাকে কিছু প্রাথমিক কাজ করতে হবে। যেমন; আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগসাইট, লিংকডিন, টুইটার, ডিগ, ফেইসবুক সহ যে কোনো সাইটে আপনার লিংকটি স্থাপন করতে হবে। অর্থাৎ এটি একধরনের একটি এসইও কাজ। এসইও হল সার্চ ইঞ্জিন জেনারেট করা। এখন আপনার স্থাপন করা লিংকের মাধ্যমে যদি কেউ এই সাইটটি জেনারেট করে বা ভিজিট করে তাহলে এই ভিজিটের জন্য তারা আপনাকে দেবে ১০ ডলার। সত্যি কথা বলতে কি আমরা যারা অনলাইনে আউটসোর্সিং এর কাজ করি তাদের কাছে এটা অবিশ্বাস্য। কারণ এত সহজ কাজের জন্য এই পরিমাণ ডলার ফ্রিল্যান্সাররা ইনকাম করতে পারে না। তারা আসলে তা দেয় কিনা তা যাচাই করার জন্যই আমরা এই লিংকটি দিয়েছি। আপনারা লিংকটি ব্যবহার করে দেখেন যদি তারা এই পরিমাণ টাকা দেয় তাহলে এটা হবে সত্যি বিরাট ব্যাপার। আর অনলাইনের কোনো সাইটে কাজ করে আপনার কোনো লস নেই যদি সাইটটি স্ক্যামও হয় তাহলেও আমি বলব প্রতিটি সাইট থেকেই শিখার আছে অনেক কিছু যা অন্য ক্ষেত্রে আপনার কাজে আসবেই। তাই চেষ্টা করতে তো কোনো অসুবিধা নেই।
এসডিপি’র মিশন বাস্তবায়নে
আসলে উপরের লিংক দেওয়া এই সাইটটি অনলাইন আর্নিংএর একটি বিশেষ সাইট। ট্রাফিক জেনারেট করাই তাদের প্রধান কাজ। তাদের একটি অফার হল কেউ যদি আপনার লিংকের মাধ্যমে তাদের সাইটি ভিজিট করে তাহলে এই ভিজিটের জন্য আপনাকে তারা দেবে ১০ ডলার। এর জন্য আপনাকে কিছু প্রাথমিক কাজ করতে হবে। যেমন; আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগসাইট, লিংকডিন, টুইটার, ডিগ, ফেইসবুক সহ যে কোনো সাইটে আপনার লিংকটি স্থাপন করতে হবে। অর্থাৎ এটি একধরনের একটি এসইও কাজ। এসইও হল সার্চ ইঞ্জিন জেনারেট করা। এখন আপনার স্থাপন করা লিংকের মাধ্যমে যদি কেউ এই সাইটটি জেনারেট করে বা ভিজিট করে তাহলে এই ভিজিটের জন্য তারা আপনাকে দেবে ১০ ডলার। সত্যি কথা বলতে কি আমরা যারা অনলাইনে আউটসোর্সিং এর কাজ করি তাদের কাছে এটা অবিশ্বাস্য। কারণ এত সহজ কাজের জন্য এই পরিমাণ ডলার ফ্রিল্যান্সাররা ইনকাম করতে পারে না। তারা আসলে তা দেয় কিনা তা যাচাই করার জন্যই আমরা এই লিংকটি দিয়েছি। আপনারা লিংকটি ব্যবহার করে দেখেন যদি তারা এই পরিমাণ টাকা দেয় তাহলে এটা হবে সত্যি বিরাট ব্যাপার। আর অনলাইনের কোনো সাইটে কাজ করে আপনার কোনো লস নেই যদি সাইটটি স্ক্যামও হয় তাহলেও আমি বলব প্রতিটি সাইট থেকেই শিখার আছে অনেক কিছু যা অন্য ক্ষেত্রে আপনার কাজে আসবেই। তাই চেষ্টা করতে তো কোনো অসুবিধা নেই।
এসডিপি’র মিশন বাস্তবায়নে
স্বনির্ভর কম্পিউটার স্কুল
![]() |
এসডিপি’র বিশেষ প্রশিক্ষণে কম্পিউটার প্রফেশনালদের একাংশ |
এই ২২ জনের একজন ছিলাম আমি। প্রশিক্ষণের মূল বিষয় ছিল “ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে স্থানীয় সমাজ ব্যবস্থাকে ডিজিটাল উপযোগি করে গড়ে তুলা এবং তথ্য প্রযুক্তি বিদ্যায় পারদর্শী করে বেকার যুবকদের কর্মক্ষম করা।” কোর্সটির মূল শ্লোগান ছিল “আমরা চাকুরি করব না, চাকরি দিব”।
![]() |
এসডিপি’র বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন কালে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আগত কম্পিউটার প্রফেশনালদের একাংশ |
জেলায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রমটি শুরু হয় জেলা প্রশাসক ড. মোশারফ হোসেনের নেতৃত্বে এবং জেলা যুব উন্নয়নের পরিচালক মো: মোয়াজ্জেম হোসেনের সার্বিক তত্বাবধানে। প্রশিক্ষণ শুরুর প্রাক কালে জেলা প্রশাসক ড. মোশারফ হোসেন বলেন-
![]() |
কম্পিউটার প্রফেশনালদের - এসডিপি’র বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্সে বক্তব্য রাখছেন তখনকার জেলা প্রশাসক ড. মোশারফ হোসেন |
,“আমরা পুরান হয়ে গেছি, বর্তমান তথ্য-প্রযুক্তির যুগের হাল ধরার জন্যেই গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার আপনাদেরকে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কার্যকর করার জন্য।” তিনি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে বলেন,“এসিডিপি’র প্রশিক্ষকদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ প্রশিক্ষণ আপনাদের নিতে হবে। কারণ আপনাদের সামনে রয়েছে একটি যুদ্ধ ক্ষেত্র, সমগ্র বিশ্বের সাথে প্রযুক্তির যুদ্ধ। এই যুদ্ধের আপনারা হবেন সাহসী সৈনিক। এই যুদ্ধে আপনাদের জিত্তেই হবে। মনে রাখবেন এই যুদ্ধে যদি আপনারা হেরে যান তাহলে বাংলাদেশ হেরে যাবে। আপনারা জিতলেই বাংলাদেশ বিশ্বে মাথা উচুঁ করে দাড়াবে।” প্রশিক্ষণ শেষে স্কিল ডেভলাপমেন্ট প্রজেক্ট-(এসডিপি) থেকে আমাদেরকে প্রথম আমাদের নিজ নিজ এলাকাকে ডিজিটাল উপযোগী করে গড়ে তুলার একটি বিশেষ মিশন দেওয়া হয়। সেই মিশনের অংশ হিসেবে আমরা আশুগঞ্জ উপজেলায় স্বনির্ভর কম্পিউটার স্কুলের কার্যক্রম শুরু কির। স্বনির্ভর কম্পিউটার স্কুল বাঙ্গালীর একুশে ‘র সহায়তায় ইতিমধ্যেই আশুগঞ্জ উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, ধর্মী প্রতিষ্ঠান সহ রাজনৈতিক, সামাজিক ও জন-প্রতিনিধিদের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে সমৃদ্ধ হয়েছে এবং আমরা প্রথম বারের মত তালশহর নতুন বাজারের ব্যবসায়িকদের পূর্ণাঙ্গ তথ্য ও কমিউনিকেশন লিংক ও পরিচিতি অন-লাইনে আপলোড দিয়েছি। পাশাপাশি বাঙ্গলীর একুশে পত্রিকার মাধ্যমে তার অংশ বিশেষ প্রকাশ করেছি। আমরা আশা করছি এর মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় একধাপ এগিয়ে যাবে তালশহর নতুন বাজার। সেপ্টেম্বর-২০১৬ তারিখে বাঙ্গালীর একুশেতে এই লেখার অংশ বিশেষ প্রকাশিত হয়েছিল।
![]() |
বাঙ্গালীর একুশে পত্রিকায় প্রকাশিত লেখার অংশ বিশেষ। |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন